বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।
পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।
নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।
এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন। নিন মেয়েদের যে একটি বিশেষ জায়গায় চুম্বন করে বেশি আনন্দ দেয়া যায় ! না জানলে চরম মিস !
বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।
পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।
নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।
এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন।
0 Comments