অধিকাংশ কিশোরীই এই সমস্যা বা প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়ায় ভুগে থাকে। প্রোস্টাগ্ল্যানডিন নিঃসরণের কারণে জরায়ুর রক্তনালি সংকোচন ও রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে এটি হয়। কারও স্কুল-কলেজে যেতে বা স্বাভাবিক কাজকর্মেও সমস্যা দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথার তীব্রতা কমে আসে এবং গর্ভধারণের পর ও স্বাভাবিক প্রসব হলে সাধারণত কমে যায়। তবে তীব্র ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শে বিউটাপ্যান বা মেফেনামিক অ্যাসিডজাতীয় ওষুধ সেবন করা যায়।